Breaking News

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Wednesday, December 12, 2018

আলো-আধারের গল্প “দূর পরবাসিনী"



আলো-আধারের গল্প “দূর পরবাসিনী” কিছু অংশ বন্ধুরা আশা করি ভালো লাগবে ।

বনিইয়ামিন লাজু
কেমন আছ তোমি?
=সেসব জানবার অধিকার তোমার নেই ।
বাবা কেমন আছেন ।
=সময়তো অনেক হয়েছে জবিনের সকল পায়না বোঝে পেয়েছতো ।
এতো তীর্যক কথা বলছো ক্যানো তুমি ।
=বাকা জল বিপরীদ ঝড় কিছুই তোমাকে আটকাতে পারলো না ।শুধু শক্ত পাল তোমাকে গন্তব্যে পৌছে দিলো তাই না অনামিকা ।
আবার ন্যাকামো কথা বলছো ,ফোন রেকে দিবো কিন্তু ।
=ধন্যবাদ । খুশিই হয়তাম বরং, অখন্ড অবশরে শখ করে ভালোবাসার নাসে যারা ভন্ডামি করে তাদের সাথে কথা বরার বিন্দু মাত্র আগ্রহ আমার নেই ।
এতো রেগে রেগে কথা বলছো কেন ?
=ভুল মানুষের কাছে বিনয়ী হবার দৃষ্টতা আমার নেই বলে ।
তুমি!
দেশ থেকে যারা পারিয়ে গিয়ে এতো বছর পর আমাকে ডিস্টাব করে তাদের কথার শুনার ধর্য্য হয়তো আমার নেই অনামিকা ।
দেশ ছেড়ে চরে এসেছি সতত্যি,কিনতু তোমার তো জানা উচিৎ ভারোবাসা গন্তব্র নির্ভর করে না
=তোমার জবিনের অনিবায্য অবশরে যৌবনের উষ্ণ তাপে আমার জীবনের সমস্ত ভালোবাসার স্বপ্ন ধুলায় পিষ্ঠ করে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছ তুমি অনামিকা ।নিশ্চিত্ব জবিনের বারান্দ্রায় দাড়িয়ে াামাকে বালোবাসার ব্যাকরণ মিখাছো অনামিকা !!!!
সরি আমি রাখবো এবার ।
পাগলামি করোনা প্লিজ ।
=বল শুনতে পাচ্ছি ।
তোমাকে ভালোবেসে জীবনের একই সাথে চরম ভাবে রিদ্র রিক্ত হয়েচি আমি ।কিন্ত িতোমাকে কিছুই দিতে পারিনী বিনিময়ে ।
= সাৎপর মানুষ কাইকে কিছু দিতে পারেনা ।
শুধু উল্টো বোঝ তুমি
উল্টো সোজা সেই ভালো বোঝে যাকে উল্টো বাতাসে ছুটতে হয় ।আমি তোমাকে ভালোবাসিনা অনামিকা ।
মিথ্যা বলছো তুমি ।একনো সেই তোমার দেয়া নামে ডাকছো আমাকে ।
=অব্যাস টাকে ভালোবেসে ভুল করেছি আমি ।
কোনটা ভুল ,কোনটা সটিক ভালোবাসা সম্ভব নয় এতা সহজে বলা ।
=সম্ভব নয় তাদের যারা খোলস বদলায় ।
ভালো বলেছো তুমি । তবুও আমি বলি তোমাকে যেন কোন দিন খোরস বদলাতে না হয় । ভালো থেকো ।


Saturday, December 8, 2018

এক জন শিক্ষকের করুন আর্তনাদ । মাসুদ মোস্তাফিজ


বাইরে যতোই চিল্লাচিল্লি করেন, ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে গালাগালি করেন, টকশোতে বসে জ্ঞান দিতে থাকেন, চায়ের দোকানে বসে ইস্যু কপচায়ে হিসু থামায়ে রাখেন
যা খুশি করুন গে....
ক্লাসে যখন আমি শিক্ষক হিসেবে ঢুকি, সেখানে আমিই নেতা, আমিই বস, আমিই গুরু। আমার সামনে বসা, ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকা এই অবলা প্রাণীগুলোকে কী শিখিয়ে, কীভাবে শিখিয়ে পশুত্বদের দমন ঘটিয়ে মনুষ্যত্ব শেখাবো সেটা একান্তই আমার ব্যাপার।
না জানলে জেনে রাখেন,
একজন নেতার বক্তব্য কর্মীরা না শুনলে সভা বন্ধ করা যায়, একজন শিক্ষকের একমুহূর্তের জন্যও ক্লাসে অমনোযোগী হওয়া যায় না। সন্তানদের বাবার সামনে যতোটা নতজানু দেখেন, বাইরে ততোটা না। কাজেই শিক্ষককে শুধু বই শেষ করলেই চলে না, তাকে তার ব্যক্তিত্বটুকুও বজায় রেখেই এ পেশায় টিকে থাকতে হয়।
ক্লাসে পাঠালে শাসিত হবে আপনাদের আদরের দুলাল-দুলালিরা তাই লুতুপুতু করে কোচিংয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন আপনারা। তাতে কি মানবিক জ্ঞানের একটা বাক্যও শিক্ষক বলবে? বলবে না কারণ ওসব গজ গজানি আপনি ও আপনার সন্তান কেউই নিতে পারেন না। প্রকারান্তরে, আপনার সন্তান যা একটু শিখছে বই বা গাইডেরই জ্ঞান, মানসিক বিকাশ কীভাবে ঘটবে ওদের?
অরিত্রীর কথা একটু বলি,
আপনারা এতোই দায়িত্ববান অভিভাবক, তাহলে মোবাইল কেন চালাতে দিলেন অতটুকু বাচ্চাকে? দিলেন তো দিলেন, একেবারে পরীক্ষার হল পর্যন্ত নকলসমেত চলে এলো, টেরও পেলেন না? নাকি আপনারাও পরীক্ষার রাতে সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর হয়ে ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপে প্রশ্ন খুঁজতে থাকা অভিভাবক? যদি তাই হয়ে থাকেন, তাহলে আমার কিছুই বলার নেই। আর হ্যাঁ, অরিত্রীকে ঐ শিক্ষক অপমান করার সাথে সাথেই আত্মহত্যা নিশ্চয়ই করেনি, বাসায় নিয়ে আপনারাও তখন অতি সচেতন অভিভাবক হয়ে শিক্ষকের বর্তানো দোষগুলো অবুঝ সন্তানের উপর উগড়ে দিয়েছেন নিশ্চয়ই এভাবে বলে- "আজ তোর জন্য আমাদের এভাবে অপমানিত হতে হলো! এজন্য তোর পিছনে আমাদের এতো বিনিয়োগ?....." সচেতন অভিভাবকই যদি হবেন এগুলো কেন বলেছেন?
বড়ো কষ্ট লাগে, জানেন?
হাত থেকে বেত কেড়ে নিয়েছেন কিছু বলি নাই, কান ধরে উঠ বস করিয়েছেন চুপ করে ছিলাম, পকেটের কলমটাও না সরিয়ে হাতে অস্ত্র ধরিয়ে ফটোসেশন করিয়েছেন.... নির্বাক তাকিয়েছিলাম আমরা। তাতে কি পেয়েছেন আপনাদের বিবেকবোধসম্পন্ন, অনুগত, সুশৃঙ্খল, পরিশ্রমী, সৎ চিন্তাশীল প্রজন্ম?
০৮/১২/২০১৮
জামালপুর

Tuesday, December 4, 2018

আজ ৪ ডিসেম্বর ধানুয়া কামালপুর হানাদার মুক্ত দিবসে


১৯৭১ সালে টানা ১০ দিন অবরুদ্ধ থাকার পর ১৬২ জন সেনা নিয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয় পাকিস্তানি বাহিনীর গ্যারিসন অফিসার আহছান মালিক।
জামালপুর: রোববার (৪ ডিসেম্বর) কামালপুর মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালে টানা ১০ দিন অবরুদ্ধ থাকার পর ১৬২ জন সেনা নিয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয় পাকিস্তানি বাহিনীর গ্যারিসন অফিসার আহছান মালিক।
এর আগে ২৪ নভেম্বর থেকেই বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা পুরো কামালপুর অবরুদ্ধ করে রাখে।
৪ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের চিঠি বহনকারী কিশোর মুক্তিযোদ্ধা বশির আহাম্মেদকে পাকিস্তানি বাহিনীরা আটকে রাখেন।
পরে ২ দফায় আত্মসমর্পণের চ‍ূড়ান্ত নোটিশ দিয়ে অপর মুক্তিযোদ্ধা সঞ্জুকে পাঠানো হয়।
এ সময় ভারতীয় বিমান বাহিনী কামালপুরের আকাশে বেশ কয়েকবার চক্কর দিতে থাকে।
এদিকে, কামালপুরে সর্ব‍াত্মক হামলার প্রস্তুতি নিতে থাকে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা। ৪ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে মিত্রবাহিনীর আত্মসমর্পণে বাধ্য হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী।
 
উড়তে থাকে বিজয় পতাকা। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে প্রথম মুক্তির সাধ পায় ঐতিহাসিক কামালপুর।
কেন কামালপুর ঐতিহাসিক: আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রথম মুক্ত হয় জামালপুরের ধানুয়া কামালপুর। কামালপুর থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে মহেন্দ্রগঞ্জে ছিল মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের সদর দপ্তর। এ ফ্রন্টে পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে গেরিলা যুদ্ধ হয় মুক্তিযোদ্ধাদের। এছাড়া ১০ বার সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন মুক্তিযোদ্ধারা।
কামালপুরে ছিল পাকিস্তানি সেনাদের শক্তিশালী ঘাঁটি। এ সেক্টরে মোট মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ২২ হাজার।
১২ জুন থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাদের বিভিন্ন সময়ে ১০ বার সম্মুখ যুদ্ধ হয়। ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন মমতাজসহ মোট ১৯৪ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। পাকিস্তানিদের পক্ষে নিহত হন ৪৯৭ জন সেনা।


আজ ৪ ডিসেম্বর ধানুয়া কামালপুর হানাদার মুক্ত দিবসে পুস্পস্তবক অর্পণ, রেলি,আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়, বীরপ্রতিক,বীর মুক্তিযোদ্ধা, সহকারী কমিশনার (ভুমি),ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বকশীগঞ্জ থানা ও গণ্যমান্য ব্যক্তি।

Facebook hacking


ফেসবুক হ্যাক!!
উপরের টাইটেলে যেখানে হ্যাক বলেছি সেখানে ধান্দা হবে।
*-কিছুদিন আগে একজন আমাকে বলছিল 1টা ফেসবুক আইডি হ্যাক করার জন্য। ওনাকে আমি বলছিলাম যে ফেসবুক হ্যাক হয় না। তো ফেসবুক হ্যাক নিয়ে কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারলাম না।



*-সম্ভবত বর্তমানে মানুষের সবচেয়ে আগ্রহের বিষয় গুলোর মধ্যে অন্যতম হল ফেসবুক হ্যাক!! কিন্তু কথাটির মধ্যেই যে বড় ধরনের ভুল আছে তা অনেকেই জানে না। ফেসবুক হ্যাকিং বলতে ফেসবুক ওয়েবসাইট হ্যাক করা বুঝায় যেটা প্রায় অসম্ভব। খুব ভাল মানের হ্যাকার ছাড়া ফেসবুক ওয়েবসাইট হ্যাক করার কথা চিন্তাও করা যায় না।
*-ফেসবুক আইডি কি হ্যাক করা যায়? না!!! তবে কাউকে বোকা বানিয়ে ফাঁদে ফেলে ধান্দাবাজি করা যায়। এমন কোন সফটওয়্যার বা মোবাইল app নেই যার মাধ্যমে শুধু আপনার ইমেইল দিলেই পাসওয়ার্ড বের করে দিবে। আপনি যদি মনে করেন এমন সফটওয়্যার আছে তাহলে বলব আপনি এখনো প্রযুক্তি ব্যাপারে পিছিয়ে আছেন। ফেসবুকের বর্তমান মালিক Mark Zuckerburg billion dollars খরচ করে ফেসবুকের জন্য security specialist রেখেছেন। তাদের কাজ হচ্ছে ফেসবুকের ত্রুটি খুঁজে বের করা। কোন ত্রুটি পাওয়ার সাথে সাথে তা ঠিক করে ফেলা হয়। আপনার কি মনে হয় এতো security এর মাঝেও ফেসবুক আইডি হ্যাক করা যাবে? না এটি কোন সফটওয়্যার বা অনলাইন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সম্ভব নয়। আর আপনি যদি ফেসবুক হ্যাক করতে পারেন আপনাকে অভিনন্দন। কারণ তাৎপর্য বিবেচনায় বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তা ত্রুটি খুঁজে বের করা লোকজনকে ৫০০ থেকে সাড়ে ৩৩ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত পুরস্কার দিয়ে থাকে ফেসবুক। এই পর্যন্ত মোট ৩৩০ জন এই পুরস্কার পেয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশের দুই জন আছে।
*-অনলাইনে অনেক software,mobile app,website পাবেন ফেসবুক হ্যাকিং এর জন্য। এগূলো কোনোটাই কাজ করে না। এসব বানানো হয় উল্টো আপনার তথ্য নিয়ে যাওয়ার জন্য। এসব software,website এ bug থাকে যা আপনার ডিভাইসে ঢুকে আপনার সব তথ্য software/website owner কে পাঠিয়ে দিতে পারে। ফেসবুক আইডি ধান্দা করার জন্য জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে phising, keylogger, password recovery, session hijacking, man in the middle attack, brute force attack ইত্যাদি। এগুলো কিভাবে কাজ করে এবং কিভাবে এসব থেকে সুরক্ষিত থাকা যায় তা আলোচনা করছি।



*-phising হচ্ছে ফেসবুকের একটি fake login page বানিয়ে লিংক টি যার আইডি হ্যাক করতে চান তাকে পাঠানো। সে লিংকে ক্লিক করে লগিন করলে তার পাসওয়ার্ড আপনার কাছে চলে আসবে। phising link গুলো দেখলে খুব সহজেই বুঝা যায়। বর্তমানে wapka,tk এই ধরনের সাইট গুলো ফিশিং এর জন্য বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। কোন লিংকে ক্লিক করে লগিন না করলেই এটি থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়। কিন্তু আরো ভাল ভাবে ফিশিং ব্যবহার করলে আপনার ব্রাউজারের ফেসবুক ওয়েবসাইট টি ফিশিং সাইট দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে যেতে পারে। এটি থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য আপনি যখন ফেসবুক ওয়েবসাইটে ঢুকবেন তখন খেয়াল করবেন #https সহ ফেসবুক ওয়েবসাইট লিংক ঠিক মতো দেখাচ্ছে কিনা।
*-Keylogger হচ্ছে এমন একটি সফটওয়্যার যা আপনার ডিভাইসে ঢুকে গেলে ডিভাইসের সকল তথ্য যে keylogger file আপনার ডিভাইসে ঢুকিয়েছে তার কাছে চলে যাবে। আপনি যা type করবেন সেটাই তার কাছে screenshot সহ ইমেইলে চলে যাবে। ফলে আপনার ফেসবুক আইডি সহ সব কিছুই খুব সহজে হ্যাক করে ফেলতে পারবে। keylogger কোন একটি ফাইলের সাথে যুক্ত করে দিয়ে যার আইডি হ্যাক করতে চান তার ডিভাইসে ফাইলটি চালালেই তার তথ্য পেয়ে যাবেন। keylogger গান,ছবি ইত্যাদি যে কোন ফাইলের সাথে যুক্ত করে দাওয়া যায়। এটা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য যে কোন যায়গা থেকে কিছু ডাউনলোড করবেন না।বিশ্বস্ত সাইট থেকে ডাউনলোড করবেন। কিছু ডাউনলোড করলে সেটি antivirus দিয়ে scan করে তারপর চালাবেন।
*-Password recovery process এ আপনার আইডি এর আগের পাসওয়ার্ড এবং ইমেইলের পাসওয়ার্ড জানা থাকলে আপনার আইডি রিকভার করার মাধ্যমে হ্যাক করা যাবে। এর থেকে সুরক্ষিত থাকতে চাইলে আপনার আইডি এবং ইমেইলের পাসওয়ার্ড যেন কেউ না জানে সেদিকে লক্ষ রাখুন। ফেসবুক আইডি এবং ইমেইলের পাসওয়ার্ড ভিন্ন রাখবেন।
*-Session hijacking হচ্ছে আপনি অন্য কারো ডিভাইস থেকে যখন ফেসবুকে লগিন করবেন তখন আপনি লগ আউট করার পরও browser এর saved password এ গিয়ে আপনার পাসওওার্ড পাওয়া যাবে। ফলে আপনার আইডি হ্যাক করা যাবে। এর থেকে সুরক্ষিত থাকতে অন্য কারো ডিভাইস দিয়ে browsing করার পর browser এর cache,history,saved password clear করে দিবেন।

*-Man in the middle attack হচ্ছে আপনি যখন কোন wifi network/lan এ থাকবেন তখন একি wifi ব্যবহার করছে এমন কেউ আপনার পাসওয়ার্ড বের করে ফেলতে পারবে। বিভিন্ন software/mobile app দিয়ে এই attack wifi network এ চালিয়ে পাসওয়ার্ড বের করে ফেলা যায়। এর থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য vpn(virtual private network) ব্যবহার করে আপনার ip(internet protocol) address,mac address hide করে ফেলুন।
*-Brute force attack হচ্ছে একটি পাসওয়ার্ড ডিকশনারি বানিয়ে কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করে ডিকশনারি থেকে একটির পর একটি শব্দ যাচাই করে দেখা। যদি কোন word আপনার password এর সাথে মিলে যায় তাহলে সফটওয়্যার টি আপনাকে পাসওয়ার্ড জানিয়ে দিবে।এই পদ্ধতি অনেক সময় সাপেক্ষ এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাজ করে না। তবে kali linux operating system দিয়ে brute force attack করলে কাজ করার সম্ভাবনা আছে। এটি থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য আপনার পাসওয়ার্ড কোন meaningful word না দিয়ে letters,numbers,symbols এর সমন্বয় করে কঠিন পাসওয়ার্ড দিন। তাহলে এই পদ্ধতিতে পাসওয়ার্ড পাওয়া যাবে না।
* এখন আসুন আপনার আইডি কিভাবে নিরাপত্তা দিবেন!
আপনার ফেসবুক account এর
=login approvals,
=ode generator option on করুন এবং
=trusted contacts add করুন। তাহলে আইডি অনেকটাই secured থাকবে।
Written by 
boniyeamin laju
department of cse
city university.